ময়লা নোট তুলে নিবে বাংলাদেশ ব্যাংক

গ্লােবালবিজ রিপোর্ট

বাজারে নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচ্ছন্ন নোট প্রচলন নিশ্চিত, ব্যবহারের কারণে ময়লাযুক্ত, ছেঁড়া-ফাটা, আগুনে ঝলসানো, ড্যাম্প, মরিচাযুক্ত, অধিক কালিযুক্ত, অধিক লেখা-লেখি, বিভিন্ন খণ্ডে খণ্ডিত নোট প্রত্যাহার করতে নীতিমালা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাজারে পরিষ্কার নোট নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো নীতিমালা জারি করা হয়েছে। ফলে অপরিচ্ছন্ন মুদ্রা বাজার থেকে তুলে নিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর বিপরীতে বাজারে সরবরাহ করা হবে সমপরিমাণ নতুন মুদ্রা।

সোমবার (২৪ জুলাই) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে দেওয়া এক নির্দেশনয় “বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচ্ছন্ন নোট নীতিমালা” অনুমোদনের কথা জানানো হয়।

নীতিমালার উদ্দেশ্য বাজারে নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচ্ছন্ন নোট প্রচলন নিশ্চিত, ব্যবহারের কারণে ময়লাযুক্ত, ছেঁড়া-ফাটা, আগুনে ঝলসানো, ড্যাম্প, মরিচাযুক্ত, অধিক কালিযুক্ত, অধিক লেখা-লেখি, বিভিন্ন খণ্ডে খণ্ডিত নোট প্রত্যাহার করা।

এ সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, “প্রচলিত নোটের সৌন্দর্য ও গুণগত মানের ওপর সে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার প্রতিচ্ছবি প্রতিফলিত হয়।”

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা কাঠামোতে বর্তমানে ১,০০০ টাকা, ৫০০ টাকা, ২০০ টাকা, ১০০ টাকা, ৫০ টাকা, ২০ টাকা ও ১০ টাকা মূল্যমানের নোট রয়েছে। এই সাত ধরনের মুদ্রাকে “ব্যাংক নোট” বলা হয়। এছাড়া ৫ টাকা, ২ টাকা ও ১ টাকা মূল্যমানের কাগুজে নোটের পাশাপাশি ধাতব মুদ্রাও রয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে ৫০ ও ২৫ পয়সা মূল্যমানের শুধু ধাতব মুদ্রা। এই পাঁচটি মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.